ঢাকা | ফেব্রুয়ারী ২৮, ২০২৫ - ১:৫০ পূর্বাহ্ন

কেরাণীগঞ্জ জেলখানার ৫০ লাখ টাকার ফান্ড আত্নসাদ করতে তৎপর জেলার

  • আপডেট: Thursday, February 27, 2025 - 1:55 pm
  • পঠিত হয়েছে: 7 বার

নিজস্ব প্রতিবেদক: কেরাণীগঞ্জ জেলখানার জেলার ৫০ লাখ টাকার ফান্ড নিজ পকেটে নিতে জেল খানার ভিতরের পরিবেশ বন্ধু সবুজ গাছ-গাছালি ঝুঁকিপূর্ণ ভাবে জ্বালিয়ে দিয়েছেন। গাছপালা জালাতে গিয়ে বিদ্যুৎএর অনেকগুলো খুটি আগুন ধরে পুড়ে যায়।
এতে কারাগারের বন্দীরাও জীবন র্ঝুঁকিতে রয়েছে। আইনে আছে সরকারি স্থাপনার ভিতরে গাছ কাটতে হলে পরিবেশ অধিদপ্তরের অনুমতি নিতে হয়। কিন্তু উক্ত জেলার ক্ষমতার দাপটে তা ভ্রুক্ষেপ করে নাই। কেরানীগঞ্জ কারাগারে আশেপাশের লোকজন আগুন আতংকে দিন অতিবাহিত করছে।

ঢাকা কেরানীগন্জ কেন্দ্রীয় কারাগারের জেলার একে এম মাসুম আওয়ামীলীগ নেতাদের সহযোগীতা করে আসছে বিভিন্নভাবে । মেবাইলসহ সব কিছু দিয়ে। এর মধ্যে তার বিরুদ্ধে একটি তদন্ত কমিটি গঠন হয়ে আছে, তারপর তা কালক্ষেপন করছে ঢাকা বিভাগের ডি আই জি প্রিজন জাহাংগীর আলম। কারণ এই তদন্ত বিলম্ব হওয়ার কারণ হল সিসি ক্যামেরায় ধরা খাবে বিধায় সময় নস্ট করে তা ধামাচাপা দেওয়ার জন্য।
বিভিন্ন বন্দী পি সি টাকা জমা দিলে তা অনেকেই পায় না, এবং জামিন হলেও যা জমা থাকে তা জামিনের সময় ফেরত দেয় না, এভাবে জেলার এই বাবে২০ লাখের বেশী টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।
জেলার বি এন পি নেতাদের বিরুদ্ধে আচরন করে, আওয়ামী লীগ এর লোকদের কে মোটা অংকের টাকা খেয়ে সুর্যমুখী, বনফুল, শাপলা এসব ওয়ার্ডে জামাই আদরে রাখে।
সে নাকি মির্জা ফখরুল সাহেবের এলাকার মানুষ, সেই প্রভাব খাটিয়ে আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীদের থেকে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। তার এসব কাজের যোগান দেয় সার্জেনট আমিনুল, টাকার ভাগ নিয়ে সামাল দেয় ডি আই জি প্রিজন জাহাংগীর আলম। কেন্টিনে জিনিসের দাম ৩ গুন, নেয়। বন্দীদের মোবাইল ২০ টাকা থেকে ২০০০ টাকা নেয়। এতে দৈনিক কয়েক লাখ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। কারণ একজন বন্দী ১০ মিনিট কথা বলে, এমন ২০০০ বন্দী প্রতিদিন কথা বলে।

আওয়ামী লীগের বহুনেতার চেক সই করিয়ে দিয়ে কোটি কোটি আওয়ামী লীগ সরিয়ে নিয়েছে। জেলার একে এম মাসুম কয়েকশতকোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে নিচ্ছে।
জেলার এ কে এম মাসুম যা বাংলাদেশ জেলের ইতিহাস তার সাথে অর্ডালী কাজ করত সুহেল, সাড়জেন্ট আমিনুল, আওয়ামীলীগ আমলে কেরানীগঞ্জ এ পোস্টিং পাওয়া ডেপুটি জেলার তানজিল যার বিষয়ে নানা অভিযোগ অনিয়ম দূঃর্ণিতির তাকে ২ বছরের হলেও বদলী স্টপ করে রাখা, এমন ৬০ জন লোক তিনি বদলী আসলে অধিদপ্তরের একজন কর্মকর্তার সহায়তায় বদলী নিয়ে এসে এই ৬০ জনের মধ্যেই সীমাবদ্ধ সব কিছু, এবং যারা বওপয়ামীলীগ আমলে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কে দূর্ণিতে নিমজ্জিত রেখেছিল সেই সকল স্টাফ দের পূণ গুরুত্বপূর্ণ কাজে লাগিয়ে হাতিয়ে নিচ্ছে লাখ লাখ টাকা, জেলার একেএম মাসুম ও ডেপুটি জেলার তানজিল, সার্জেন্ট আমিনুল কেরানীগন্জ কেন্দ্রীয় কারাগারে সর্বেসর্বা সব। আওয়ামীলীগ কোন নেতার হামিন হলে জেলার, তানজিল, যাকে মনে করে এসবি, ডিএসবি, এনএসআই তাদেরকে ম্যনেজ করে ক্লিয়ারেন্স নিয়ে আসামীদের থেকে মোটা অংকের টাকা নিয়ে ছাড়ে, আবার অনেকের ক্লুিয়ারেন্স প্রয়োজন নেই টাকা আছে ভয় দেোখিয়ে ক্লিয়ারেন্সে নাম লাাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নেয়। মুখে মুখে বি এন পি র লোক পরিচয় দিলেও আওয়ালীগের জন্য যা করলে তাদের ভাল হয় তাই করছে। এবং উত্তরবংগের সংসদ এইচটি ইমামের ছেলে তানভির ইমাম, আসাদুজ্জামান নূর, নুরুল ইসলাম মজুমদার, ( এক্সিম ব্যংকের চেয়ারম্যান ও নাসাগ্রুপের চেয়ারম্যান থেকে কয়েক কোটি টাকা নিয়ে জেলার ও ডেপুটি জোর তানজিল বিএসএমএমইউ তে ৪৪ দিন ভর্তি রাখিয়া সুযোগ দেয়, এমন আরো অনেককেই জেলার কারাগারের ভিতর বিশেষ সুবিধা দিচ্ছে। জেলার যাকে মনে করে তার দূর্ণিতির সাথে দ্বিমত তাকেই সে কোন না কোন উপায়ে বদলী করায়ে তার দূর্ণিতির রাস্তা সুগম রাখে। মির্জা ফখরুল এর এলাকার ঘনিষ্ঠ জন পরিচয় দিয়ে আওয়ামীলীগকে আতংকে রেখে টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে, বি এন পির হলে অনেক সুবিধার সুযোগ করে দিবে বলে টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। কারাগারের ৯৮% স্টাফ তাকে পছন্দ করছে না, গ্রুপিং সিন্ডিকেট করে প্রশাসন চালাচ্ছে।

কেরানীগঞ্জ কারাগারে বন্দী আছে প্রায় ৯ হাজার, এদের স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য একটি গায়ে মাখার মাসে একবার সাবান ৫০/ করে, হারপিক, সরিসা তৈল ৫০ গ্রাম করে, গরীব বন্দী হলে জামিনে যাওয়ার সময় তার যাতায়ত ভাড়া, রান্না ঘরের জন্য এটেলনমাঠিসহ কিছু মাটি কেনার বরাদ্ব । কারা কেন্টিনে যা রান্না হয় এর মধ্যে তৈল, সকল মসলা, সহ ৬০% পন্য – দৈনিক যে খাবার পায় বন্দীরা তা থেকে কম দিয়ে কেন্টিনে রান্না করে এদের খাবারই এদের কাছে বিক্রী করে, এ ভাবে প্রায় মাসে ৫০ লাখ টাকা জেলার হাতিয়ে নিচ্ছে, এবং জেলার এতই ক্ষমতার অপব্যবহার করছে টাকার দাপটে সে জেল সুপারের সাথে ফাইলে বন্দী ভিজিটে যায় না।এবং বন্দীদের জরুরী সেবার পিকআপ গাড়ী সে ব্যক্তিগতভাবে একজন ড্রাইভার সহ ব্যবহার করছে।
এভাবে জেলার কেরানীগঞ্জ কারাগারে কে জিম্মিরেখে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।

আরও পড়ুন