ঢাকা গণপূর্ত বিভাগ-৩ নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ মইনুল ইসলাম তেজগাঁও শিল্প এলাকা থেকে উচ্ছেদের নামে ও হকার্স মার্কেট অবৈধ দোকানপাট বসিয়ে শত কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ।

নিজস্ব প্রতিবেদক: ঢাকা গণপূর্ত বিভাগ-৩ নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ মইনুল ইসলাম তেজগাঁও শিল্প এলাকা থেকে উচ্ছেদের নামে শিল্প প্লটের কাগজ পত্র দেখার ভয় দেখিয়ে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ উঠেছে নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ মইনুল ইসলাম বিরুদ্ধে এছাড়া ও তেজগাঁও গভেমেন্টস হকার্স মার্কেটে এ অবৈধ একশত দোকানপাট বসিয়ে কোটি কোটি হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। দৈনিক মানব কথার অনুসন্ধানে চাঞ্চল্যকর তথ্য বেরিয়ে এসেছে তিব্বত গভমেন্ট হকার্স মাকেটের সরকারি বরাদ্দ প্রদানের বাহিরে প্রায় একশত অবৈধ দোকান থেকে নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ মইনুল ইসলাম দশ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। তেজগাঁও শিল্প প্লট দেখভাল সকল দায়িত্ব গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের ঢাকা গণপূর্ত বিভাগ-৩ অধীন হওয়ায় শিল্প প্লটের সকল মালিকের নিকট কাগজ পত্র দেখার অভিনব কায়দায় ভুল ধরে তেজগাঁও শিল্প এলাকা থেকে চতুর নির্বাহী প্রকৌশলীর শত কোটি টাকার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এই নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ মইনুল ইসলাম অবৈধ দখল করে আবার বড় টাকার লেনদেনের মাধ্যমে সেটি আবার অন্য মালিক কৌশলে দখল দিয়ে কোটি কোটি হাতিয়ে নিয়েছেন। এই নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ মইনুল ইসলাম ঢাকা গণপূর্ত বিভাগ-৩ এ বছর দায়িত্ব পালন করে তেজগাঁও শিল্প এলাকা নিয়ে তার বিরুদ্ধে পাহাড় সমান অভিযোগ উঠেছে। ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৫ খ্রিঃ তারিখে কেরানীগঞ্জ মডেল থানা উত্তর ও দক্ষিন থানা দরপত্র উন্মুক্ত করা হয় দেখা যায় নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ মইনুল ইসলাম অভিনব কায়দায় টেন্ডার বানিজ্য দরপত্র লাইভে যাওয়ার আগে থেকে বলেন বিএনপি নেতা গয়েশ্বর রায় কে কাজ দিতে হবে এই অওয়াজ তুলে সর্বত্র এভাবে বিএনপির ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করে। অপরদিকে টেন্ডার ওপেনিং হওয়ার পর দেখা যায় মোটা কমিশনের বিনিময়ে নির্বাহী প্রকৌশলী মইনুল ইসলামের পছন্দের ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান ১০% লেসে একজনের রেট মিলিয়েছেন বাকি পাচ জন টেন্ডার দিলেও তারা কাজ পাবেন না। এই সমস্ত দুনীর্তিবাজ কর্মকর্তার কারণে তারেক রহমান তথা বিএনপির ভাবমূর্তি ভীষণভাবে ক্ষুন্ন হচ্ছে। কারণ এই মইনুল ইসলাম ফ্যাসিস্ট হাসিনার সরকারের অন্যতম দোসর তাই তিনি বিএনপির ভাবমূর্তি ভীষণভাবে ক্ষুন্ন করছেন। এই নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ মইনুল ইসলাম কেরানীগঞ্জ মডেল থানার দুইটি দরপত্র থেকে ১০% কমিশন নেয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
ঢাকা গণপূর্ত বিভাগ-৩ নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ মইনুল ইসলাম টেন্ডার বানিজ্য ও কমিশন বানিজ্য করে কোটি কোটি হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ উঠেছে। মোঃ মইনুল ইসলামের একমাত্র মেয়ে ধানমন্ডি অক্সফোর্ড স্কুল পড়ান যার মাসিক বেতন ত্রিশ হাজার ওদিকে মইনুল ইসলাম মাসিক বেতন পান ষাট হাজার টাকা মাত্র ও জুন ক্লোজড করার পর ৬৫ লক্ষ টাকা দিয়ে একটি দামী গাড়ি ক্রয় করেছেন। এই মইনুল ইসলাম ফ্যাসিবাদ সরকারের আমলে চট্টগ্রাম কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের আবসান প্রকল্প কাজ দরপত্র আহবান করা থেকে কাজ শেষ করে ফ্যাসিস্ট হাসিনার সরকারের সাবেক শিক্ষা মন্ত্রী নওফেল লোক কে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান কে কাজ দিয়ে কোটি কোটি হাতিয়ে নিয়েছেন। ঢাকা গণপূর্ত বিভাগ-৩ এ এসে তেজগাও মাদক নিরাময় কেন্দ্র প্রকল্প রিমিনিং ওয়ার্ক ও বাওন্ডারী ওয়ালে দরপত্র আহবান করে পছন্দের ঠিকাদারদের কাজ দিয়ে পূর্বের মুল ভবনের কাজ দরপত্র থাকায় সে সকল আইটেম পূনরায় দরপত্র উক্ত আইটেম যুক্ত করে এমন কি ডিপিপির প্যাকেজ আলাদা দরপত্র থাকলেও সকল প্যাকেজ একত্রিত করে একটি দরপত্র আহবান করে পছন্দের ঠিকাদারদের কাজ ওটিএম পদ্ধতিতে দরপত্র আহবান করে ১০% লেসে রেট কোট দিয়ে ডিপিপির নিয়মের ব্যতয় ঘটিয়ে, পিপিআর ২০০৮ ও পিপিএ ২০০৬ পরিপন্থী কাজ করছেন। এমনকি মাদক নিরাময় কেন্দ্র কোটি কোটি আবার ভেরিয়েশন করছেন মইনুল হাতিয়ে নিয়েছেন লক্ষ লক্ষ টাকা। এই মইনুল ইসলাম ঢাকা গণপূর্ত বিভাগ-৩ এ আসার পর যত গুলি ওটিএম পদ্ধতিতে দরপত্র আহবান করেছেন সকল দরপত্র তার পছন্দের ঠিকাদারদের প্রতিষ্ঠান কাজ পাইয়ে দেওয়ার জন্য ১০% লেসে তাকেই অফিসিয়াল প্রাক্কলন মুল্য দেওয়া হয় যাকে রেট কোট বলা হয় দরপত্র অংশগহণকারী অন্য প্রতিষ্ঠানকে রেট কোট দেয়া হয়না। এমনি একটি কাজ যা মডেল মসজিদের নির্মান প্রকল্পের আওতায় কেরানীগঞ্জ মডেল মসজিদ নির্মাণের কাজের ক্ষেত্রেও ছাড় দেন মইনুল ইসলাম বাবর এসোসিয়েটস ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান তিনি রেট কোট দিয়ে মোটা কমিশন নিয়ে কাজ পাইয়ে দেন। এই বাবর এসোসিয়েটস মালিক বাবর ফ্যাসিবাদের অন্যতম দোসর গণপূর্ত মাফিয়া ঠিকাদার গত ১৬ বছর সব চেয়ে বেশি কাজ করেছেন তার সবচেয়ে বেশি গণপূর্ত অধিদপ্তরে ওয়ার্ক সার্টিফিকেট এতে করেই বোঝা যায় বাবর সাহেব বড় আপা খ্যাত খুনি হাসিনার আর্শিবাদ পুষ্ট ছিলেন। কেরানীগঞ্জ জেলখানার যত টি ওটিএম পদ্ধতিতে দরপত্র আহবান করেছেন সকল দরপত্র ১০% লেসে একজন মাত্র ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান রেট মিলিয়েছেন এভাবে মইনুল ইসলাম টেন্ডার বানিজ্য করে কোটি কোটি হাতিয়ে নিয়েছেন। ফ্যাসিবাদ কায়েমে এখনও বদ্ধপরিকর মইনুল ইসলাম। চলতি অর্থ বছরে তেজগাঁও মাদক টেন্ডার দরপত্র আহবান করেছেন সেখানেও দেখা যাবে ১০% লেসে রেট কোট মিলিয়ে পছন্দের ঠিকাদার কাজ পেয়েছেন। এই ভাবে মইনুল ইসলাম রেট মাধ্যমে টেন্ডার বানিজ্যের মহাউৎসব করছেন এবং মাত্র এক বছরে কোটি কোটি হাতিয়ে নিয়েছেন অভিনব কায়দায়। ঢাকা গণপূর্ত বিভাগ-৩ সকল পর্যায়ের কর্মকর্তা ও কর্মচারী জানেন বিলের পাসেন্টস্ গোপালী কর্মচারী হিসাব সহকারী মোঃ রাসেলের মাধ্যমে ৫% কমিশন আদায় করেন। মোঃ মইনুল ইসলাম এক জুনে ঢাকায় এসে বাজিমাত করে ৬৫ লক্ষ টাকার একটি গাড়ি ক্রয় করছেন ও দেশের বাড়ি কুড়িগ্রামে ১০ একর জায়গা আছে যেখানে রিসোর্টের কাজ চলমান আছে তাই তিনি প্রায় বিমানে সৈয়দপুর যাতায়াত করে এয়ারপোর্টের বর্ডি পাস থেকে এ তথ্য নিশ্চিত হয়।