গোপালগঞ্জ টুঙ্গিপাড়ার আমিনুলের বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ
নিজস্ব প্রতিবেদক:বিগত ২০১৯সালে মোঃরুস্তম আলী ফকির মাধ্যমে মনিরামপুর,যশোর,টাকা লেনদেন হয় গোপালগঞ্জের আমিনুল ইসলামের সঙ্গে,ব্যবসাও চাকরির কথা বলে অভিযুক্ত নজরুলের কাছ থেকে ধাপে ধাপে মোট২৫লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে প্রতারকরা।
প্রতারকরা হলেন মোঃ আমিনুল ইসলাম সরদার,পিতা:-মৃত:বারিক সরদার,মাতা:-আনোয়ারা বেগম,গ্রামঃগীমাডাঙ্গা, উপজেলাঃটুংগীপাড়া, জেলাঃগোপালগঞ্জ।
মোঃরুস্তম আলী ফকির,পিতা:-মোঃরফিকুল ইসলাম ফকির,গ্রামঃ-১৭নংমনোহরপুর,উপজেলা-মনিরামপুর,জেলা-যশোর।
ভুক্তভোগী নজরুল ইসলাম,উপ:মনিরামপুর,জেল: স্থায়ী বাসিন্দা তিনি আমাদেরকে জানান,মোঃরুস্তম আলী ফকির মারফতে প্রতারক আমিনুল ইসলামকে ৩টা-চাকরির জন্য টাকা দেওয়া হয়েছিল।১/মুরগীর ফার্ম২/ এনএসআই ৩/এসেন্সিয়াল ড্রাগ কোম্পানি ঐ রুস্তম আলীর”পাতানো”পিতা ছিল গোপালগঞ্জের আমিনুল ইসলাম।
পরে কনো কিছু করে দেইনি চক্রটি,নজরুল ইসলামএখন প্রায় সর্বস্বান্ত হয়ে মানুষের দ্বারে,দ্বারে ঘুরে বেড়ায়ছে বিচারের আশায়।
প্রতারকরা প্রাই সময়ে-সব জায়গায় সুকৌশলে বিভিন্ন বড়,বড় নেতাদের সঙ্গে ছবি তুলে,কখনো এমপি,পুলিশ প্রধান,ডিসি,ডিআইজি নাম আবার কখনো উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের পরিচিত ভাই-বন্ধু এবং খুব কাছের মানুষ হিসেবে পরিচয় দিয়ে থাকে প্রতারকরা,ছবিটাকে তারা প্রখর অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করে মোট-পঁচিশ লাখ টাকা হাতিয়ে নেয় নজরুলের নিকট থেকে
সর্বশেষ কিছুই দিলোনা।সেই থেকে”৩টি বছর ঘুরাচ্ছে,
সর্বশেষ কোন সমাধান না পেয়ে,নজরুল ইসলাম বাদী হয়ে,যশোর সিনিয়র চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আমলি আদালত,মনিরামপুর,যশোর কোর্টে একটি মামলা রুজ করেন।
মামলার তাং১৪-৬-২০২২ইং মামলা.নং-৪৪০/২২ইং,আদালত মামলাটি যশোর (সিআইডিকে) তদন্ত দেয়।
শুধু তাই নয় উভয় এলাকায় তথ্য অনুসন্ধানে জানা গেছে প্রতারক- আমিনুল ২৫টি সিম ব্যবহার করে,যে নাম্বারে কথা হয় পরে তাকে এই নাম্বারে পাওয়া যায় না, সিআইডি অফিসার-এস.আই,দীপ্তারায় সঈে কথা বললে তিনি জানান আদালতের চার্জশিট জমা দেওয়া হয়েছে
ভুক্তভোগী মোঃনজরুল ইসলাম এখন পরিবার-পরিজন নিয়ে খুব কষ্টে জীবন যাপন করছে।ভুক্তভোগী পরিবারের দাবি জননেত্রী, দেশরত্ন,মানবতার মা, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে অনুরোধ তিনি যেন একটু ২৫ লক্ষ টাকার প্রতারণা বিষয়টার উপর নজর দেন।